উখিয়ায় উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাত মরদেহের পরিচয় মিলেছে, নিহত মনজুর ছিলেন শারীরিক প্রতিবন্ধী!

শাকুর মাহমুদ চৌধুরী:

কক্সবাজারের উখিয়ায় উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। নিহত ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ মনজুর আলম (৪৫)। তিনি কক্সবাজারের রামু উপজেলার জোয়ারিনালা ইউনিয়নের নন্দা খালী মুড়া পাড়া এলাকার মৃত আলি আহমেদের ছেলে।

মনজুর আলমের পরিচয় তাঁর পরিবারের সদস্যরা উদ্ধারকৃত মরদেহের ছবি দেখে নিশ্চিত করেছেন। শনাক্তকারী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মনজুরের নিকটাত্মীয় খুরশেদ আলম। তিনি জানান, মনজুর গত ২২ এপ্রিল থেকে নিখোঁজ ছিলেন এবং শারীরিক ও বাঁক প্রতিবন্ধী ছিলেন। পরিবার বহু খোঁজাখুঁজির পরও তার কোনো খোঁজ পায়নি।

মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুরের দিকে উখিয়া সদরের ঘিলাতলী এলাকার একটি আন্তর্জাতিক এনজিও (আইএনজিও) কার্যালয়ের সামনে থেকে মনজুর আলমের মরদেহ উদ্ধার করে উখিয়া থানা পুলিশ।

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফ হোসাইন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ উদ্ধার করে আইনগত প্রক্রিয়া শেষে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

এই ঘটনার পেছনে কোনো অপরাধমূলক তৎপরতা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে পুলিশ কাজ শুরু করেছে। স্থানীয়দের মধ্যে এ ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা যথাযথ বিচার ও ঘটনার প্রকৃত কারণ উদঘাটনের দাবি জানাচ্ছেন।

উখিয়ায় উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাত মরদেহের পরিচয় মিলেছে, নিহত মনজুর ছিলেন শারীরিক প্রতিবন্ধী!

শাকুর মাহমুদ চৌধুরী, উখিয়া থেকেঃ
কক্সবাজারের উখিয়ায় উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। নিহত ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ মনজুর আলম (৪৫)। তিনি কক্সবাজারের রামু উপজেলার জোয়ারিনালা ইউনিয়নের নন্দা খালী মুড়া পাড়া এলাকার মৃত আলি আহমেদের ছেলে।

মনজুর আলমের পরিচয় তাঁর পরিবারের সদস্যরা উদ্ধারকৃত মরদেহের ছবি দেখে নিশ্চিত করেছেন। শনাক্তকারী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মনজুরের নিকটাত্মীয় খুরশেদ আলম। তিনি জানান, মনজুর গত ২২ এপ্রিল থেকে নিখোঁজ ছিলেন এবং শারীরিক ও বাঁক প্রতিবন্ধী ছিলেন। পরিবার বহু খোঁজাখুঁজির পরও তার কোনো খোঁজ পায়নি।

মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুরের দিকে উখিয়া সদরের ঘিলাতলী এলাকার একটি আন্তর্জাতিক এনজিও (আইএনজিও) কার্যালয়ের সামনে থেকে মনজুর আলমের মরদেহ উদ্ধার করে উখিয়া থানা পুলিশ।

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফ হোসাইন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ উদ্ধার করে আইনগত প্রক্রিয়া শেষে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

এই ঘটনার পেছনে কোনো অপরাধমূলক তৎপরতা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে পুলিশ কাজ শুরু করেছে। স্থানীয়দের মধ্যে এ ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা যথাযথ বিচার ও ঘটনার প্রকৃত কারণ উদঘাটনের দাবি জানাচ্ছেন।